বুঝতেই দিলেন না ভাইয়ের অভাব! পুলাওয়ামায় শহীদ জওয়ানের বোনের ধূমধাম করে বিয়ে দিলেন CRPF-র সঙ্গীরা, দেখুন ভিডিও

ভারতবর্ষের জন্য একটি কালো দিন ছিল ৫ই অক্টোবর ২০২০। কাশ্মীরের পুলওয়ামাতে জঙ্গিদের আক্রমণে দেশের প্রচুর সেনা শহীদ হয়েছিলেন। কিন্তু জীবন তো থেমে থাকে না। সে আপন মনে নিজের মতো চলতেই থাকে। এই জওয়ানদের ভালোবাসা ও কর্তব্যের এক অন্য মাত্রা দেখা গেল সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে।
पिछले वर्ष कश्मीर में शहीद हुए 110 Bn @KOSCRPF के जवान शहीद शैलेंद्र प्रताप सिंह की बहन की शादी में रायबरेली के @crpfindia कार्मिकों ने अपने स्तर पर एक अच्छी पहल कर भाई की भूमिका अदा की।#CRPF अपने शहीदों को सलाम करते हैं और अपने शहीद भाइयों के परिवारों के साथ खड़े हैं। pic.twitter.com/JqAquBLNh9
— Kashmir Ops Sector, CRPF (@KOSCRPF) December 14, 2021
যেমন তারা নিজের দেশের জন্য শত্রুদের মারতে পারে ঠিক তেমনই নিজেদের বোনদের জন্য দাদার কর্তব্য পালন করতে পারেন। সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স (CRPF) কনস্টেবল শৈলেন্দ্র প্রতাপ সিং (Shailendra Pratap Singh) যিনি গত বছর ওই পুলওয়ামা কাণ্ডে দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন তার বোনের বিয়ে ছিল সম্প্রতি।
😭🥺💔 . Shree Ct Shailendra Pratap Singh will be Forever our Hero and As they says There is always ” Army Behind Army ” #Jayhind @crpfindia
I am Safe Because of Our Brave Hearts 💪🌹 https://t.co/FWtg0S6yQ5
— Dr. Apurv (@MEAind) December 14, 2021
সেই বিয়েতে তার সহকর্মীরা অর্থাৎ প্রচুর সিআরপিএফ জওয়ান উপস্থিত হন ও বড় ভাইয়ের যা দায়িত্ব সেগুলি পালন করেন। বিয়ের মণ্ডপে আসার সময় কোনে কে মাথার উপরে ঘোমটা দিয়ে নিয়ে আসার যে প্রথা আছে তা মূলত বড় ভাই বা দাদারা করেন। সেই হিসাবেই ১১০ নম্বর ব্যাটেলিয়ান এর জওয়ানরা এই দায়িত্ব তাদের কাঁধেই তুলে নেন।
These men walking with the bride are central reserve police force officers. The bride is the sister of late Shailendra Pratap Singh who was martyred in 2020. The marriage ceremony was solemnised in Rae Bareli, Uttar Pradesh
Vc #Faiz_Abbas pic.twitter.com/wnhQHBzB4e— Saurabh Sharma (@saurabhsherry) December 14, 2021
টুইটারের (Twitter) মাধ্যমে এই বিয়ের ফটো ও ভিডিও গুলি ভাইরাল (Viral) হয়। টুইটারে ভাইরাল হয় এই ক্যাপশন – ‘চলে গেছে, কিন্তু ভুলিনি’। সূত্র থেকে জানা যায়, সোমবার হঠাৎ কিছু সেনা শৈলেন্দ্রর বাড়িতে ড্রেসে পরা অবস্থাতেই আসেন এবং সব কাজে বড় ভাই হিসাবে সবাই যোগদান করেন যাতে এই একটি দিন তাদের ছেলের কষ্ট কিছুটা হলেও কমানো যায়।