
এই চল্লিশ ডিগ্রির উর্দ্ধ গরমে ভর দুপুরে বাইরে বেরোনো যেন সাজার মাফিক। যে কারণে ছাতা থেকে সানগ্লাস, ঠান্ডা পানীয় থেকে সানস ক্রিম সব কিছুই দরকার লাগে। শহুরে তাপ এবং হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে আপনার কিছু প্রয়োজনীয় পরিবর্তন প্রয়োজন। তার মধ্যে অন্যতম হল সানগ্লাস ব্যবহার। রঙবেরঙের ও স্টাইলিস এই সানগ্লাস গুলিতে এখন মানুষ বেশিরভাগ মজে থাকেন।
ব্রান্ডের সানগ্লাস হাজার দুহাজার থেকে শুরু করে লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মী আমাদের চোখের খুবই ক্ষতি করে। বিশেষ করে যারা বাইরে রাস্তায় ঘুরে কিংবা অন্য কাজ করেন তাঁদের জন্য দামি সানগ্লাস খুবই দরকারি। তবে জানেন কি সানগ্লাস কে বাংলায় কি নাম ধরে ডাকা হয়? প্রতিদিন এর ব্যবহার থাকলেও আপনি বলতে পারবেন না।
শতাব্দীর গোড়ার দিকে প্রথম সানগ্লাস বাজারে আসে। বলাই বাহুল্য সেসময়ের বাবুরা একমাত্র চোখে রঙিন চশমা পারতেন। তখনকার এই সানগ্লাস কালো থাকলেও এখন লাল, নীল, কমলা বাহারি রঙের দেখা যায়। লক্ষ্য করতে হবে যে, যেসব কালো চশমা ইউভি বিকিরণকে অবরুদ্ধ করে না সেগুলো চোখের সুরক্ষা তো করেই না বরং চোখের পক্ষে আরও ক্ষতিকারক হতে পারে, কারণ এগুলো চোখের তারারন্ধ্রকে বড় করে এবং চোখে আরও বেশি ইউভি রশ্মিকে প্রবেশ করায়।
কিন্তু ৯৯% মানুষই এখনও জানেন না বাংলায় সানগ্লাসকে কি বলা হয়! আপনাদের জানিয়ে রাখি বাংলায় সানগ্লাসকে বলা হয় ‘রোদ চশমা’। আপনারা এবার থেকে বাংলা নিশ্চয়ই মনে রাখবেন। এই রোদ চশমা কিনতে গেলে বা রাস্তায় বেরোলে অবশ্যই বাংলা শব্দই ব্যবহার করবেন।