News

পড়ুয়ারা বাড়ি বসেই পাবেন ৩৩,০০০! আজই আবেদন করুন এই স্কলারশিপে, ক্লিক করে জানুন বিস্তারিত

Advertisement
Advertisements

চলতি বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ। পড়ুয়ারা অধিক আগ্রহে ফল প্রকাশের দিন গুনছে। কে কোন বিষয় নিয়ে জীবনে এগিয়ে যাবে এই সময় চলে বিস্তর আলোচনা। তবে জানেন কি আর্থিক ভাবে পিছিয়ে পড়া পড়ুয়াদের কিন্তু কোনো চিন্তা নেই। স্কুল এবং কলেজ উভয় স্তরেই রাজ্যের আবাসিক পড়ুয়াদের জন্য বৃত্তি বা স্কলারশিপ দেওয়া হয়। এই বৃত্তির লক্ষ্য হল রাজ্যের মেধাবী, যোগ্য এবং সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের সমর্থন করা। মাধ্যমিক পাশের পরই নিম্নলিখিত কোন স্কলারশিপ গুলিতে আবেদন জানাতে পারবেন জানেন? নিচে সেই বিষয়ে বিস্তর জানানো হলো।

পড়ুয়ারা বাড়ি বসেই পাবেন ৩৩,০০০! আজই আবেদন করুন এই স্কলারশিপে, ক্লিক করে জানুন বিস্তারিত

স্কলারশিপের নাম – নবান্ন স্কলারশিপ (Nabanna Scholarship)

স্কলারশিপের সুবিধা – মাধ্যমিক পাশ করা পড়ুয়ারা বার্ষিক ১০,০০০ টাকা করে পাবেন।

আবেদন করার শেষ তারিখ – আবেদন করার শেষ তারিখ ৩১সে ডিসেম্বর,২০২৩।

কিভাবে স্কলারশিপের জন্য নির্বাচন করা হবে – প্রথমে দেখা হবে পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থার মাপকাঠি। দ্বিতীয়তে গত পরীক্ষায় প্রাপ্ত শতকরা হার কত ছিল সেটিও দেখা হবে।

ফর্ম জমা দেওয়ার পরে প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ করতে তিন বা চার মাস লাগবে। স্কলারশিপ চালু হয়ে গেলে নির্বাচিত প্রার্থীরা তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা পেয়ে যাবে।

স্কলারশিপের যোগ্যতা – মাধ্যমিকে ৬৫% নম্বর পেতে হবে। সাথেই পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা ও পরিবারের বার্ষিক আয় বছরে আড়াই লক্ষ টাকার কম হতে হবে।

পড়ুয়ারা বাড়ি বসেই পাবেন ৩৩,০০০! আজই আবেদন করুন এই স্কলারশিপে, ক্লিক করে জানুন বিস্তারিত

আবেদন প্রক্রিয়া –

১) WBCMO দ্বারা প্রকাশিত আবেদনপত্র ডাউনলোড করে নিজে হাতে পূরণ করতে হবে।

২) প্রয়োজনীয় নথির কাগজ জুড়ে দেবেন।

৩) নবান্ন, হাওড়া, উত্তরকন্যা, জলপাইগুড়িতে এর ফর্ম জমা নেওয়া হবে।

৪) নির্দ্বিষ্টি জায়গায় গিয়ে প্রার্থীকে নিজে হাতে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।

৫) আবেদনপত্র জমা দেওয়ার প্রমাণ হিসেবে রসিদ নিতে হবে।

৬) ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠালে আবেদনপত্র বাতিল হয়ে যেতে পারে। তাই নিজে গিয়েই জমা করা উচিত।

পড়ুয়ারা বাড়ি বসেই পাবেন ৩৩,০০০! আজই আবেদন করুন এই স্কলারশিপে, ক্লিক করে জানুন বিস্তারিত

প্রয়োজনীয় নথিপত্র –

১) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান দ্বারা স্বাক্ষরিত শিক্ষাগত নথি।
২) পরিবারের আয়ের শংসাপত্র।
৩) MLA-র থেকে পাওয়া সুপারিশ।
৪) মাধ্যমিকের মার্কশিট।
৫) র‌্যাঙ্ক কার্ডের কপি।