
বড়লোক হতে কেই না চায় বলুন তো দেখি? আজকালকার যুগে খেয়ে-পড়ে একটু আয়েসের সঙ্গে বেঁচে থাকতে হলে টাকাটা খুবই জরুরি। তবে, দেশের যা হাল তাকে চাকরিই বলুন ব্যবসা সবেতেই বেশ চাপ। টাকা উপার্জন করতে লেগে যায় অনেকটা সময়। তবে, কমসময়ে যদি টাকা উপার্জন করতে চান তাহলে বলবো আপনার জন্য রয়েছে সুবর্ণ সুযোগ। কিন্তু কিভাবে তাই ভাবছেন নিশ্চই? আরে মশাই ধৈর্য্য ধরুন। খোলসা হবে সবটাই। কথায় বলে ‘ওল্ড ইজ গোল্ড’ (Old is Gold)। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তা সত্যি বৈকি।
ভারতে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন টাকা ও পয়সা ব্যবহার করা হত। সময়ের সঙ্গে সেগুলি বাতিল হয়েছে। এমনকি বদল ঘটেছে পয়সা ও টাকার আকৃতির। তবে, আপনার কাছে যদি কোনোক্রমে পুরোনো লাল রঙের ২০ টাকার নোট থেকে থাকে তাহলে কিন্তু আপনি রাতারাতি অনেক টাকা উপার্জন করতে পারবেন। ভাগ্য যে কখন কার উপর সহায় হবে তা কেউ বলতে পারেন না। ভাগ্য যদি আপনাকে সাধ দেয় তাহলে আপনার মতো সুখী মানুষ কেউ হবে না।
আজকালকার যুগে যথাযথ ভাবে বাঁচতে গেলে টাকার যে কতটা প্রয়োজন তা আশাকরি কাউকে বলে দেওয়ার নয়। তবে, অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে, প্রয়োজন অনুযায়ী সেই মানুষটি টাকা উপার্জন করতে পারেন না। আর এই অবস্থায় খুব সহজেই খানিকটা টাকা উপার্জনের পথ এটি। আপনার কাছে যদি পুরোনো লাল রঙের ২০ টাকার নোট থাকে তাহলে আপনি সেটি বিক্রি করে সহজেই লাখ লাখ টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
তবে, যেকোনো ২০ টাকার নোট বিক্রি করে কিন্তু আপনি এই টাকা উপার্জন করতে পারবেন না। সেক্ষেত্রে আপনাকে নোটের যেকোন জায়গায় সিরিয়াল নম্বর হিসেবে ৭৮৬ নম্বরটি লেখা থাকতে হবে। এই নম্বরটি মুসলিম ধর্মপ্রাণ মানুষদের জন্য খুবই শুভ মানা হয়। এমনকি এই নম্বরটিকে লাকি ধরা হয়। এছাড়াও এই নোট যদি ঘরে থাকে তাহলে নাকি সুখ-সমৃদ্ধি বৃদ্ধি পায়। মোটকথা এই নোটটিকে এককথায় ভাগ্যবান বলেই বিবেচনা করা হয়।
কিন্তু এই একটি ২০ টাকার নোট বিক্রি করে কত টাকা পাবেন তাই ভাবছেন নিশ্চই? সেক্ষেত্রে বলে রাখি আপনি একটি নোট বিক্রি করলে ৮ লাখ পেতে পারেন। আর ৫ টি নোট বিক্রি করলে পেতে পারেন ৪০ লাখ টাকা। এবার এই নোটগুলি বিক্রির জন্য আপনাকে প্রথমেই নোট বিক্রির পোর্টালে যেতে হবে। তারপর একজন বিক্রেতা হিসেবে নিজের নাম নথিভুক্ত করুন। এরপর নিজের মোবাইল নম্বর, ই-মেল আইডি, নোটের ছবি আপলোড করুন। আর তারপর যে আপনার এই নোটটি কিনতে চাইবে সে আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করবে।