×
Entertainment

মরে গিয়েও ফিরে এলো গুনগুন! ‘খড়কুটো’র শেষ পর্বে থাকছে বড়সড় ট্যুইষ্ট

বাংলায় একটা প্রবাদ আছে ‛শেষ হয়েও হইলো না শেষ’। সম্প্রতি ‛খড়কুটো’ তে দেখা গেল তেমনই দৃশ্য। দিন দুই আগে গুনগুনের মৃত্যু নিয়ে শোকে কাতর ছিল অনুরাগীরা। হাসিখুশি, প্রাণোচ্ছল একটি মেয়ের এভাবে অকালে চলে যাওয়া কেউই একপ্রকার মেনে নিতে পারেননি। পরিবারের ‛হ্যাপি এন্ডিং’ না দেখিয়ে গুনগুনের মৃত্যু একটা বড় ঝড় তুলেছিল ভক্তদের মধ্যে। আর তাই তারা সব রাগ উগরে দিয়েছেন লেখিকা লীনা গঙ্গোপাধ্যায়ের উপর। পাশাপাশি সকলেই এই নিয়ে প্রশ্নও তুলেছেন।

তবে, ওই যে বলে না ওস্তাদের মার শেষ রাতে, লেখিকাও তেমনটাই করেছেন। ফের ধারাবাহিকে দেখা মিললো গুনগুনের। যদিও গুনগুন ওরফে তৃনা সাহা এক সাক্ষাৎকারে আগেই বলেছিলেন যে, শেষে একটা বড়সড় চমক আসতে চলেছে দর্শকদের জন্য। সেটা যে এতটা বড়সড় চমক হবে তা বোধহয় কেউই আন্দাজ করতে পারেননি। সম্প্রতি সিরিয়ালের নতুন পর্ব আসতেই চোখ ছানাবড়া দর্শকদের।

যেখানে দেখা যাচ্ছে খড়কুটো এগিয়ে গিয়েছে ২৫ বছর। সৌজন্য ও গুনগুনের ছেলে চাঁদ একজন অঙ্কলজিস্ট হয়েছে। তাকে পুরো সৌজন্যর মতো দেখতে হয়েছে। চাঁদ হাসপাতালে গিয়ে মুখোমুখি হবে গুনগুনের। কিন্তু সে তো মারা গেছে। এখানেই তো টুইস্ট মশাই। হুবহু একই রকম দেখতে এই গুনগুন আগের গুনগুনের মতোই ছটফটে। এমনকি খ্যাপাটেও বটে। চাঁদকে সে ক্রেজি বলে ডাকে। শুধু তাই নয় গুনগুন-সৌজন্যর মতো এই গুনগুনও কিন্তু চাঁদের সঙ্গে জমিয়ে ঝগড়া করে।

এই দেখে তো মুখার্জি পরিবার খুশিতে ডগমগ। তারা আবারও নতুন করে মনে আশা বাঁধতে চলেছে গুনগুন-চাঁদকে নিয়ে। এবার দেখার পালা তাদের এই আশা পূরণ হয় নাকি। অবশেষে মুখার্জি পরিবারের ‛হ্যাপি এন্ডিং’ হয় নাকি সেটা দেখার আশায় অগণিত দর্শকরা।