বউয়ের গলায় মালা দিতেই ছিঁড়ে গেল পাজামা, চরম লজ্জায় পড়লেন আদিত্য নারায়ন
আমরা সকলে আদিত্য নারায়নের সম্বন্ধে জানি আদিত্য নারায়ন হলেন উদিত নারায়ণের একমাত্র পুত্র। তিনি তার প্রথম ছবি রিলিজ করেন 2010 সালে। তার প্রথম মুভির নাম ছিল “সাপিত”। আর সেখানেই শ্বেতা আগারওয়াল এর সঙ্গে আদিত্যের প্রথম সাক্ষাৎ হয়। প্রায় 10 বছর বন্ধুত্বের পর প্রেম ও তারপর বিয়েটাও সেরে ফেললেন আদিত্য ও শ্বেতা। এই করোনার মতন অতিমারিতেও থেমে থাকল না কোন ভারতীয় আনন্দ অনুষ্ঠান। আদিত্য এবং শ্বেতা দুই পরিবারকে সাক্ষী রেখে ইস্কন মন্দিরে তাদের বিবাহ সম্পন্ন করলেন।
শ্বেতা আগারওয়াল হলেন একজন তেলেগু অভিনেত্রী। তাকে সাপিত নামের বলিউড মুভিতেও দেখা যায়। তিনি তন্দুরি প্রেম, মীরাস এর মত সিনেমাতেও কাজ করেছেন। 2003 সালে প্রভাস রাজুর বিপরীতে তিনি তেলেগু ছবি রাঘবেন্দ্র এর মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করেন।
তাদের বিয়ের ছবি ও ভিডিও গুলি শেয়ার করার পরেই সেগুলি খুব তাড়াতাড়ি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতে থাকে। অবশেষে সবাই বলতে পারে যে আদিত্যের বিয়ের খবরটি আসলে সত্যিই ছিল। ডিসেম্বর মাসেই বিয়ে করলেন আদিত্য। নেহা-রোহানের পরে সাত পাকে বাঁধাই পড়লেন আদিত্য- শ্বেতা।
কিন্তু একি আজব ঘটনা ঘটে গেল আদিত্যর সঙ্গে। আদিত্যর শ্বেতা কে মালা পড়ানো শেষ হলেই আচমকা আদিত্যর শেরওয়ানির প্যান্ট ফেটে যায়। একটি বন্ধুর কাছ থেকে প্যান্ট জোগাড় করে পুরো বিয়েটি সম্পন্ন করেন আদিত্য। এই ঘটনাটিকে অনেকেই হাস্যকর বলেছিলেন। নিজের এই আজব ঘটনাই বেশ হাসি ঠাট্টাও করেছেন আদিত্য। কিন্তু শেষে বেশ ভালোভাবেই এই নতুন জুড়ি আদিত্য- শ্বেতার বিয়ে সম্পন্ন হয়।